কাশি, সর্দি-সর্দি এমন একটি সমস্যা যা ঋতু পরিবর্তনের সাথে আসে। ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাল সংক্রমণ, অ্যালার্জি এবং সাইনাস সংক্রমণ বা ঠান্ডার কারণে কাশি হতে পারে। কিন্তু ভারতে প্রতিটি সমস্যার জন্য লোকেরা ডাক্তারের কাছে যাওয়া এড়িয়ে চলে। এমন অনেক ঘরোয়া উপায় বা প্রতিকার লুকিয়ে আছে আমাদের নিজস্ব রান্নাঘরে, যার কারণে সর্দি, কাশি, সর্দির মতো ছোট-খাটো রোগ চলে যায়।
তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক সর্দি-কাশির কিছু ঘরোয়া উপায়।
লেবু, মধু এবং এলাচের মিশ্রণ ::এক চিমটি এলাচ গুঁড়ো, আধা চা চামচ মধু এবং দুই থেকে চার ফোঁটা লেবুর রস যোগ করুন। এই মিশ্রণটি দিনে দুবার খেতে হবে। আপনি অবশ্যই সর্দি, কাশি এবং সর্দি থেকে অনেক উপশম পাবেন।
গরম জল পান করুন
সম্ভব হলে গরম পানি পান করুন। আমাদের গলায় জমে থাকা কফ খুলে যাবে এবং আমরা গলার উন্নতি অনুভব করব।
হলুদ দুধ পান করুন
শীতকালে ঠাকুমা-ঠাকুমা বাড়ির শিশু-যুবকদের প্রতিদিন শীতকালে পান করার জন্য হলুদ দুধ দিতেন। ঠান্ডায় হলুদের দুধ খুবই উপকারী। কারণ হলুদে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা জীবাণু থেকে রক্ষা করে। রাতে ঘুমানোর আগে হলুদ দুধ পান করলে দ্রুত আরাম পাওয়া যায়।
লবণ এবং উষ্ণ জল gargles বা gargles
সর্দি, কাশি ও সর্দি-কাশির সময় সামান্য লবণ মিশিয়ে কুসুম গরম পানিতে গার্গল করলে দারুণ উপশম হয়। গার্গল গলায় আরাম দেয়। এটি কাশিতেও উপশম দেয়। এটি একটি খুব পুরানো রেসিপি.
মশলা চা
বাড়িতে চা তৈরি হলে আদা, তুলসি ও কালো গোলমরিচ মিশিয়ে চা পান করুন। এই তিনটি জিনিস সেবন করলে সর্দি, কাশি ও সর্দিতে অনেক উপশম হয়।
রসুন খাওয়া
ঘি-তে ভাজার পর রসুন খান তাহলে অনেক আরাম পাবেন। রসুনের স্বাদও ভালো হয়ে যাবে। এবং এটি স্বাস্থ্যের জন্য একটি চমৎকার প্রতিকার।
শীতকালে গরম খাবার খান
গরম জল, স্যুপ এবং চা পান করুন। ঠাণ্ডা পানি একেবারেই খাবেন না। মশলাদার খাবার এড়িয়ে চলুন।
সর্দি, কাশিতে _ সর্দি গাজরের রস পান করুন
গাজরের রস বের করে পান করুন সর্দি, কাশি ও সর্দিতে। শীতকালে গাজরের জুস খুবই উপকারী। তবে বরফের সাথে একেবারেই সেবন করবেন না।